রাফিয়ার মেট্রো নিউজকে মঙ্গলবার বলেন ‘মাঝেমাঝে এখনো নানা ধরনের পরিস্থিতির মুখোমুখি হতে হয়। আমার পরিবার থেকে ১৯ বছর আগে আমার এক সাক্ষাৎকারের সময় হিজাব না পরার পরামর্শ দেয়া হয়েছিল। বাড়ির লোকেরা বলছিলেন, এটি পরলে আমার নম্বর কমে যাবে। আমি তাদের কথা শুনিনি।’
তিনি বলেন, আমি নিজের সিদ্ধান্তে অটল ছিলাম। আমি যেমন তেমনই থাকতে চেয়েছি। ওই সাক্ষাৎকারে আমি টিকে যাই। ভালো বৃত্তি পাই। সেই ঘটনা আমাকে আরও আত্মবিশ্বাসী করে।
রাফিয়া বলেন,আমাকে নিয়োগ দেয়ার সময় কর্মকর্তারা জানতেন না যে আমিই প্রথম হিজাব পরা বিচারক হতে যাচ্ছি। আমাকে নেয়া হয়েছে মেধার ভিত্তিতে; হিজাব পরি সেজন্য নয়।
এর আগে পাঁচমাস আগে বৃটেনে হাসপাতালে হিজাবি নার্সদের নিয়োগ দেওয়া হয়। একসময় হিজাব পরে কাজ করা নিষিদ্ধ ছিল এ দেশটিতে। iqna